এই মুহূর্তে




বিয়ে বা চিকিৎসার জন্য জরুরি প্রয়োজনে টাকার দরকার, বাড়তি সুবিধা ধানচাষীদের

Courtesy - Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্য সরকার ধানচাষীদের(Paddy Farmers) কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার(Paddy Procurement) কাজ শুরু করে দিতে চলেছে। সেই জায়গাতেই এখন রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিয়ে বা চিকিৎসার জন্য ধানচাষীদের কারও জরুরি ভিত্তিতে টাকার দরকার থাকলে ধান ক্রয়কেন্দ্রে ধান বিক্রির ক্ষেত্রে তাঁরা বাড়তি সুবিধা(Extra Facility) পাবেন। সেক্ষেত্রে ধান বিক্রির জন্য তাঁদের নাম রেজিস্ট্রেশন করার পর দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার দরকার হবে না। উপযুক্ত নথি আনা হলে অল্প সময়ের মধ্যে ধান বিক্রির সুযোগ পাওয়া যাবে। জরুরি প্রয়োজনে ধান বিক্রি করতে হলে বিডিও, এসডিও বা অতিরিক্ত জেলাশাসকের কাছে থেকে শংসাপত্র নিয়ে সরাসরি ধানক্রয় কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে। বিয়ের জন্য টাকা প্রয়োজন হলে কার্ড বা অন্যান্য নথি দিতে হবে। এছাড়া চিকিৎসার জন্য টাকা দরকার হলে চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজ জমা করতে হবে।  

আরও পড়ুন, স্বামীর সামনে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ কল্যাণীতে, গ্রেফতার ৮

আগামী ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যে ধান ক্রয়কেন্দ্রগুলি চালু করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। যদিও এখনও মাঠ থেকে ধান উঠতে আরও বেশকিছু দিন সময় লাগবে। ২০-২২ দিন পর থেকে চাষিরা ক্রয়কেন্দ্রে ধান আনতে শুরু করবেন বলে আশা করছেন আধিকারিকরা। যদিও তার আগেই সরকারি গাইডলাইন মেনে ক্রয়কেন্দ্রগুলি চালুর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এবার প্রতিটি জেলাতেই ক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ছে। মোবাইল ভ্যানের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। মোবাইল ভ্যানগুলি প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ধান সংগ্রহ করবে। চাষিদের সুবিধার জন্য স্বনির্ভর গেষ্ঠীগুলিকে সক্রিয় করা হচ্ছে। তারাও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে ধান সংগ্রহ করবে। তাতে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিও লাভবান হবে।   

আরও পড়ুন, আবাসের সমীক্ষায় ২১.৪৩ শতাংশের নাম বাদের ইঙ্গিত, নেপথ্যে ১০টি শর্ত

এই প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়েই জরুরি ভিত্তিতে কোনও ধান চাষীর টাকার দরকার হলে আগে চাষিরা সমস্যায় পড়তেন। রেজিস্ট্রেশন করার পর তাঁদের অপেক্ষা করতে হতো। তালিকা অনুযায়ী নাম আসার পর তাঁরা ক্রয়কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে পারতেন। কিন্তু এবছর থেকে তাঁরা বাড়তি সুবিধা পাবেন। তবে তার আগে সরকারি দফতরে প্রয়োজনীয় নথি জমা করে অনুমতি নিতে হবে। ডিসেম্বর বা জানুয়ারি মাসে চাষিরা ক্রয়কেন্দ্রে বেশি ধান আনেন। সেই সময় অনেকেরই বাড়িতে বিয়ে থাকে। সময় মতো ধান বিক্রি করতে না পেরে তাঁরা ফড়েদের কাছে চলে যান। কিন্তু ক্রয়কেন্দ্রে ধান বিক্রি করার সুযোগ পাওয়া গেলে সেই সমস্ত চাষিরা উপকৃত হবেন।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মা সেজেছেন দশ হাত-পায়ে, বসিরহাটেই এবার উজ্জয়ণের মহাকালেশ্বর মন্দির

উদ্ধার হাজার হাজার টাকার নিষিদ্ধ শব্দবাজি  

১১ হাজার ভোল্টের ঝটকা, কালীপুজোর দিনেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু বালকের

টানা চারদিনের ছুটি, সামনে এল ২০২৫ সালে কালীপুজোর সময়সূচী  

বর্ধমানে একই লাইনে হাজির দুটি গাড়ি, আতঙ্কে ট্রেন থেকে ঝাঁপ যাত্রীদের

২ বছর পর পুজোতে থাকছেন অনুব্রত, কত ভরিতে সাজবেন ‘কেষ্টর কালী’ ?

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর